ফেসবুক বৃত্তান্ত
ক)
Facebook এ সেলেব্রিটি
সেলেব্রিটিদের ফেসবুকে কি কাজ?
ফেসবুকে সেলেব্রিটিদের দেখলে কষ্ট লাগে।
আগে দেখা যাক সেলেব্রিটি কত রকমের হয়?
১)গায়ে মানে না আপনি মোড়ল টাইপ। এই ধরণের পাবলিকেরা একটা আধটা সিরিয়াল করে, কিংবা কোন রিয়্যালিটি শোতে গান করেছে কিংবা এইরকমই অন্য কিছু। এদের কেউই সেলেব্রিটি বলে না, কিন্তু নিজেরা সেটা মানতে চায় না।
২) এরা সেলেব্রিটি। বিখ্যাত নীল রক্তের অধিকারী। এদের মধ্যে আবার দু ভাগ।
কেউ কেউ আবার ভগবানের মত। লটারি পাবার মতো আপনি পেয়েও যেতে পারেন কারো কারো ওয়ালে উত্তর।
আবার আমাদের মত পাবলিক গুলোও তেমনি। যদি যদি যদি ওই ডাকসাইটে সুন্দরীটির সাথে একদিন একটু কফি খাওয়ার চান্স পাওয়া যায়। আহা কি আশা।
সব মিলিয়ে ফেসবুকে সেলেব্রিটিরা ফ্রেন্ডস সংখ্যা বাড়ানোর জন্যই বেশি থাকে। খুব বড় সেলেব না হলে তো টুইটারে আপনাকে কেউ তেমন একটা পাত্তা দেবে না তাই ফেসবুকই সই।
আমরা বন্ধুদেরই বলে বেড়াই জানিস আমার ফেসবুক ফ্রেন্ড লিস্টে ও আছে! আসলে ওরা আছেই। সেলেব মানেই ফ্রেন্ডস বাড়াবো কিন্তু কোন উত্তর দেব না। সেলেব মানেই ফ্রেন্ডস রিকোয়েস্ট হ্যাঁ করব কিন্তু তারপরে কোন ভূমিকা নেই।
না হলে আর ভগবান হলাম কি করে।
খ)
ফেসবুকে মেয়েরা
সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলো ৭০% এরও বেশি ব্যবহৃত হত মেয়ে/ছেলে তোলার কাজে। এটা অর্কুট এ বেশি ছিল।
ফেসবুক এসেছে আরও আকর্ষণ নিয়ে। বেশ কয়েকপ্রকার অ্যাপ্লিকেশন আর আরও প্রাইভেসি নিয়ে।
ফেসবুকে আসার পরে দেখছি এখানে অর্কুট থেকে অনেক কিছু পালটেছে। খালি পালটায় নি মেয়েদের স্থান। একটা আকর্ষণীয় নাম, তার সাথে আরও আকর্ষণীয় একটা ফটো। ব্যস।
ঝাঁকে ঝাঁকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট উড়ে যাবে ওই প্রোফাইলটির পানে। তা মেয়েটির রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস যাই হোক না কেন।
এ ব্যাপারে ছেলেদের সাথে মেয়েদের একটা মৌলিক তফাত আছে।
ছেলেরা মেয়েদের স্ট্যাটাস দেখে না (মানে রিলেশনশিপ আর কি!)।
মেয়েরা কিন্তু ছেলেদের রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস দেখে।
একটা ছেলে ফেসবুকে নতুন এলে ১০০০ বন্ধু তালিকায় পৌছতে ১০০০ দিন লাগে।
একটা মেয়ে ফেসবুকে নতুন এলে ১০০০ বন্ধু তালিকায় পৌছতে ১০ দিন লাগে।
সুন্দর ফটোওয়ালা মেয়েদের স্থানও ফেসবুকে সেলেব্রিটিদের মত। তারাও ন'মাসে ছ'মাসে ওয়াল পোস্টের রিপ্লাই দেয়। মাঝে সাঝে দয়া হলে পোস্ট লাইকও করে।
আর কিছু জিম করা ছেলে চোখে সানগ্লাস পরা ফটো ওয়ালা(বেশির ভাগ তোলা হয় পাশ থেকে, কোনটা দেওয়ালে হেলান দেওয়া) ওই সব সুন্দরীদের ফ্রেন্ড লিস্টে থাকে।
ছেলেগুলোর যত ফটো আপলোড হবে সব ফটোতে মেয়েটিকে ট্যাগ করা থাকবে। চ্যাট এ অনলাইন হলে ঝাঁকে ঝাঁকে "হাই", "howz life", এসে পড়বে স্ক্রিনের উপরে।
সুতরাং বিচার করে দেখতে গেলে ফেসবুকে মেয়েদের স্থান খুবই উঁচুতে, আর সুন্দর ফটোওয়ালা মেয়েরা তো সেলেব্রিটি স্ট্যাটাস উপভোগ করে। এব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।
ক)
Facebook এ সেলেব্রিটি
সেলেব্রিটিদের ফেসবুকে কি কাজ?
ফেসবুকে সেলেব্রিটিদের দেখলে কষ্ট লাগে।
আগে দেখা যাক সেলেব্রিটি কত রকমের হয়?
১)গায়ে মানে না আপনি মোড়ল টাইপ। এই ধরণের পাবলিকেরা একটা আধটা সিরিয়াল করে, কিংবা কোন রিয়্যালিটি শোতে গান করেছে কিংবা এইরকমই অন্য কিছু। এদের কেউই সেলেব্রিটি বলে না, কিন্তু নিজেরা সেটা মানতে চায় না।
২) এরা সেলেব্রিটি। বিখ্যাত নীল রক্তের অধিকারী। এদের মধ্যে আবার দু ভাগ।
ক) হঠাৎএই দুই রকমের মধ্যেই একটা ভাব প্রবল। এরা কিছুতেই আপনার ওয়াল পোস্টের রিপ্লাই দেবে না। আপনি মাথা খুটে মরে যান, ও আপনাকে ... দিয়েও পাত্তা দেবে না। কেউ কেউ ব্যতিক্রম। কেউ আবার কতগুলি ছবি আপলোড করে টুক করে কেটে পড়বে। আপনি ভেড়ার মতো খালি কমেন্ট করুন আর লাইক করে যান।
খ)আগে থেকেই।
কেউ কেউ আবার ভগবানের মত। লটারি পাবার মতো আপনি পেয়েও যেতে পারেন কারো কারো ওয়ালে উত্তর।
আবার আমাদের মত পাবলিক গুলোও তেমনি। যদি যদি যদি ওই ডাকসাইটে সুন্দরীটির সাথে একদিন একটু কফি খাওয়ার চান্স পাওয়া যায়। আহা কি আশা।
সব মিলিয়ে ফেসবুকে সেলেব্রিটিরা ফ্রেন্ডস সংখ্যা বাড়ানোর জন্যই বেশি থাকে। খুব বড় সেলেব না হলে তো টুইটারে আপনাকে কেউ তেমন একটা পাত্তা দেবে না তাই ফেসবুকই সই।
আমরা বন্ধুদেরই বলে বেড়াই জানিস আমার ফেসবুক ফ্রেন্ড লিস্টে ও আছে! আসলে ওরা আছেই। সেলেব মানেই ফ্রেন্ডস বাড়াবো কিন্তু কোন উত্তর দেব না। সেলেব মানেই ফ্রেন্ডস রিকোয়েস্ট হ্যাঁ করব কিন্তু তারপরে কোন ভূমিকা নেই।
না হলে আর ভগবান হলাম কি করে।
খ)
ফেসবুকে মেয়েরা
সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলো ৭০% এরও বেশি ব্যবহৃত হত মেয়ে/ছেলে তোলার কাজে। এটা অর্কুট এ বেশি ছিল।
ফেসবুক এসেছে আরও আকর্ষণ নিয়ে। বেশ কয়েকপ্রকার অ্যাপ্লিকেশন আর আরও প্রাইভেসি নিয়ে।
ফেসবুকে আসার পরে দেখছি এখানে অর্কুট থেকে অনেক কিছু পালটেছে। খালি পালটায় নি মেয়েদের স্থান। একটা আকর্ষণীয় নাম, তার সাথে আরও আকর্ষণীয় একটা ফটো। ব্যস।
ঝাঁকে ঝাঁকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট উড়ে যাবে ওই প্রোফাইলটির পানে। তা মেয়েটির রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস যাই হোক না কেন।
এ ব্যাপারে ছেলেদের সাথে মেয়েদের একটা মৌলিক তফাত আছে।
ছেলেরা মেয়েদের স্ট্যাটাস দেখে না (মানে রিলেশনশিপ আর কি!)।
মেয়েরা কিন্তু ছেলেদের রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস দেখে।
একটা ছেলে ফেসবুকে নতুন এলে ১০০০ বন্ধু তালিকায় পৌছতে ১০০০ দিন লাগে।
একটা মেয়ে ফেসবুকে নতুন এলে ১০০০ বন্ধু তালিকায় পৌছতে ১০ দিন লাগে।
সুন্দর ফটোওয়ালা মেয়েদের স্থানও ফেসবুকে সেলেব্রিটিদের মত। তারাও ন'মাসে ছ'মাসে ওয়াল পোস্টের রিপ্লাই দেয়। মাঝে সাঝে দয়া হলে পোস্ট লাইকও করে।
আর কিছু জিম করা ছেলে চোখে সানগ্লাস পরা ফটো ওয়ালা(বেশির ভাগ তোলা হয় পাশ থেকে, কোনটা দেওয়ালে হেলান দেওয়া) ওই সব সুন্দরীদের ফ্রেন্ড লিস্টে থাকে।
ছেলেগুলোর যত ফটো আপলোড হবে সব ফটোতে মেয়েটিকে ট্যাগ করা থাকবে। চ্যাট এ অনলাইন হলে ঝাঁকে ঝাঁকে "হাই", "howz life", এসে পড়বে স্ক্রিনের উপরে।
সুতরাং বিচার করে দেখতে গেলে ফেসবুকে মেয়েদের স্থান খুবই উঁচুতে, আর সুন্দর ফটোওয়ালা মেয়েরা তো সেলেব্রিটি স্ট্যাটাস উপভোগ করে। এব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন