সম্পাদকের কলম থেকে
প্রিয় পাঠকজন,
আবারো বেরোল আপনাদের প্রিয় পত্রিকা সৌকর্য।
এটি সৌকর্যের তৃতীয় সংখ্যা। আমরা চেষ্টা করেছি, এবারের সংখ্যাকে আরো সমৃদ্ধ করে তুলতে। গতবারের সংখ্যাটি ছিল একটি বিশেষ সংখ্যা, তাই আমাদের যে মূল উদ্দেশ্য, তা সেটিতে প্রতিফলিত হয় নি। কিন্তু এবারের সংখ্যাতে, আমরা আবার আমাদের পুরোন দিশাতে ফিরেছি।
এই সংখ্যার কবি রুদ্রশংকর (সব্যসাচী), আশা করি তার লেখা আপনাদের যথেষ্ট তৃপ্তি দেবে। এবারের সংখ্যায় আমরা অনেক প্রতিভাধর লেখকের গল্প পেয়েছি, পাঁচ-পাঁচটি গল্প ও দুটি রম্যরচনা দিয়ে সাজানো হয়েছে এবারের সৌকর্য। সাথে আছে, অগুন্তি ভালো কবিতা..ও নন্দিতা ভট্টাচার্য্যর অনুবাদ কবিতা। আপনাদের মতো সাহিত্যপ্রেমী মানুষের অকুন্ঠ ভালবাসায় আমরা আপ্লুত। অনেক স্বনামধন্য মানুষ নিজে থেকে লেখা পাঠাবার অনুরোধ করায় আমি মুগ্ধ। খুব দ্রুতগতিতে কাজ করায়, ভুলত্রুটি অনেক থাকতে পারে, সেটুকু, নিজগুণে মার্জনা করে দেবেন।
যাদের কথা না বললে, আমি অকৃতজ্ঞ প্রতিপন্ন হব, তারা হলেন সুমিত রঞ্জন দাস, রুপময় ভট্টাচার্য, সাগ্নিক গঙ্গোপাধ্যায়। এদের তিনজনের অকুন্ঠ পরিশ্রমে, বিশেষ করে সুমিত রঞ্জন দাসের নিরলস তাড়ায় ও আমার সাথে শেষদিনের প্রচন্ড পরিশ্রমের ফসল এই সংখ্যাটি। সেইসব কবি ও লেখকদের আমি শ্রদ্ধা জানাই, যাঁরা এককথায়, আমার অনুরোধে এক নয়, একাধিক লেখা সঠিক সময়ের মধ্যে পাঠিয়েছেন, এঁনাদের সহযোগিতা ছাড়া এই সংখ্যাটি বের করা সম্ভব হোত না।
আমরা মনে করি, সাহিত্যচর্চা একটি নিরন্তর প্রয়াস, এক বহতা নদির মতো, আমরা বহু মানুষ তাতে ঘটি ডোবাচ্ছি, আবার দুঘটি জলও ঢালছি, কোন নির্দিষ্ট ঘটনা ভিত্তিক সংখ্যা বের করাটাই আমাদের শুধু উদ্দেশ্য নয়, উদ্দেশ্য বহু প্রতিভাবান লেখক ও কবিদের একটা সুস্থ মঞ্চ দেওয়া, যাতে তারাও নিরন্তর এই প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত থাকতে পারে।
আশা রাখি, এই সংখ্যাটিও আগের গুলির মতো, আপনাদের মনের নিরবিচ্ছিন্ন সঙ্গী হয়ে উঠতে পারবে।
নমস্কারান্তে,
বৈজয়ন্ত রাহা,
সম্পাদক, সৌকর্য।
প্রিয় পাঠকজন,
আবারো বেরোল আপনাদের প্রিয় পত্রিকা সৌকর্য।
এটি সৌকর্যের তৃতীয় সংখ্যা। আমরা চেষ্টা করেছি, এবারের সংখ্যাকে আরো সমৃদ্ধ করে তুলতে। গতবারের সংখ্যাটি ছিল একটি বিশেষ সংখ্যা, তাই আমাদের যে মূল উদ্দেশ্য, তা সেটিতে প্রতিফলিত হয় নি। কিন্তু এবারের সংখ্যাতে, আমরা আবার আমাদের পুরোন দিশাতে ফিরেছি।
এই সংখ্যার কবি রুদ্রশংকর (সব্যসাচী), আশা করি তার লেখা আপনাদের যথেষ্ট তৃপ্তি দেবে। এবারের সংখ্যায় আমরা অনেক প্রতিভাধর লেখকের গল্প পেয়েছি, পাঁচ-পাঁচটি গল্প ও দুটি রম্যরচনা দিয়ে সাজানো হয়েছে এবারের সৌকর্য। সাথে আছে, অগুন্তি ভালো কবিতা..ও নন্দিতা ভট্টাচার্য্যর অনুবাদ কবিতা। আপনাদের মতো সাহিত্যপ্রেমী মানুষের অকুন্ঠ ভালবাসায় আমরা আপ্লুত। অনেক স্বনামধন্য মানুষ নিজে থেকে লেখা পাঠাবার অনুরোধ করায় আমি মুগ্ধ। খুব দ্রুতগতিতে কাজ করায়, ভুলত্রুটি অনেক থাকতে পারে, সেটুকু, নিজগুণে মার্জনা করে দেবেন।
যাদের কথা না বললে, আমি অকৃতজ্ঞ প্রতিপন্ন হব, তারা হলেন সুমিত রঞ্জন দাস, রুপময় ভট্টাচার্য, সাগ্নিক গঙ্গোপাধ্যায়। এদের তিনজনের অকুন্ঠ পরিশ্রমে, বিশেষ করে সুমিত রঞ্জন দাসের নিরলস তাড়ায় ও আমার সাথে শেষদিনের প্রচন্ড পরিশ্রমের ফসল এই সংখ্যাটি। সেইসব কবি ও লেখকদের আমি শ্রদ্ধা জানাই, যাঁরা এককথায়, আমার অনুরোধে এক নয়, একাধিক লেখা সঠিক সময়ের মধ্যে পাঠিয়েছেন, এঁনাদের সহযোগিতা ছাড়া এই সংখ্যাটি বের করা সম্ভব হোত না।
আমরা মনে করি, সাহিত্যচর্চা একটি নিরন্তর প্রয়াস, এক বহতা নদির মতো, আমরা বহু মানুষ তাতে ঘটি ডোবাচ্ছি, আবার দুঘটি জলও ঢালছি, কোন নির্দিষ্ট ঘটনা ভিত্তিক সংখ্যা বের করাটাই আমাদের শুধু উদ্দেশ্য নয়, উদ্দেশ্য বহু প্রতিভাবান লেখক ও কবিদের একটা সুস্থ মঞ্চ দেওয়া, যাতে তারাও নিরন্তর এই প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত থাকতে পারে।
আশা রাখি, এই সংখ্যাটিও আগের গুলির মতো, আপনাদের মনের নিরবিচ্ছিন্ন সঙ্গী হয়ে উঠতে পারবে।
নমস্কারান্তে,
বৈজয়ন্ত রাহা,
সম্পাদক, সৌকর্য।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন