তুই আর ধোঁয়া
অনেক ভাঙাভাঙির পর,একটা আমি সৃষ্টি।
চিনি না তাকে, “অচিন অন্য ছবি”।।
সৃষ্টি লিখি।
অস্তগামী চাঁদের কাব্য।ধীরে-
ধীরে অস্ত ছুঁয়ে যায়
“তোর সমস্ত প্রত্যয়”।।
আমার সৃষ্টির ধোঁয়া,চোখ ছোঁয়ে,
হাত-পা,পরিবর্তন ফিরে আসে-
“অবিকল তোর আকৃতি নিয়ে।।”
ভাবনার ধোঁয়াটে হাতে হাত রেখে,হাঁটি
দূরে-দূরে,শেষের ঠিকানা বাউল নদী।
পলাতক ধোঁয়া ফেরে তোর পাশে,
“পরিবর্তনে শেষ রূপ দেবে বলে”।।
চিনি না তাকে, “অচিন অন্য ছবি”।।
সৃষ্টি লিখি।
অস্তগামী চাঁদের কাব্য।ধীরে-
ধীরে অস্ত ছুঁয়ে যায়
“তোর সমস্ত প্রত্যয়”।।
আমার সৃষ্টির ধোঁয়া,চোখ ছোঁয়ে,
হাত-পা,পরিবর্তন ফিরে আসে-
“অবিকল তোর আকৃতি নিয়ে।।”
ভাবনার ধোঁয়াটে হাতে হাত রেখে,হাঁটি
দূরে-দূরে,শেষের ঠিকানা বাউল নদী।
পলাতক ধোঁয়া ফেরে তোর পাশে,
“পরিবর্তনে শেষ রূপ দেবে বলে”।।
সাক্ষাৎকারের পরবর্তী
কবির পাঁজরের বামদিক ঘেঁষে
একটা কাটা দাগ আছে।
আর চিবুকে নক্ষত্র চিহ্ন।
একমাথা এলোমেলো চুলে সামান্য
হাত বুলিয়ে অল্প হেসে উনি বললেন-
“তারপর?”
তারপর সে এক লম্বা গল্প।
এজমালি উঠোনে কাকেরা
ভিড় করেছে।
বাইরে বেশ রোদ্দুর।
এমত দুপুরে আমাদের স্মৃতি
খরশান।
শিশুকাল থেকে ঘণ্টাধ্বনি
ভেসে আসে,
ভেসে আসে কর্ষণের স্বাদ।
এমত দুপুরে শিশুটি দৌড়ে আসে
বাবার নিকটে-
তারপর রূপকথা শুরু হয়।
দেওয়ালে দেওয়ালে পিছলে যে
চোখগুলো গিয়েছিল,তাদের গুছিয়ে
তুলে ,
আমি সিঁড়ি বেয়ে নেমে আসি।
বাইরে এখনো উৎসব,
বাইরে খরশান স্মৃতি,
পাজঁরে প্রশ্ন রাখে-“তারপর?”
একটা কাটা দাগ আছে।
আর চিবুকে নক্ষত্র চিহ্ন।
একমাথা এলোমেলো চুলে সামান্য
হাত বুলিয়ে অল্প হেসে উনি বললেন-
“তারপর?”
তারপর সে এক লম্বা গল্প।
এজমালি উঠোনে কাকেরা
ভিড় করেছে।
বাইরে বেশ রোদ্দুর।
এমত দুপুরে আমাদের স্মৃতি
খরশান।
শিশুকাল থেকে ঘণ্টাধ্বনি
ভেসে আসে,
ভেসে আসে কর্ষণের স্বাদ।
এমত দুপুরে শিশুটি দৌড়ে আসে
বাবার নিকটে-
তারপর রূপকথা শুরু হয়।
দেওয়ালে দেওয়ালে পিছলে যে
চোখগুলো গিয়েছিল,তাদের গুছিয়ে
তুলে ,
আমি সিঁড়ি বেয়ে নেমে আসি।
বাইরে এখনো উৎসব,
বাইরে খরশান স্মৃতি,
পাজঁরে প্রশ্ন রাখে-“তারপর?”
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন